৩১ অক্টোবর, ২০২১, চট্টগ্রাম: আজ চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ লি. (সিএসই) এর প্রধান কার্যালয়ে লার্জ স্কেল পাইলটিং-এর আওতায় একাধিক সরকারি সিকিউরিটিজের পরীক্ষামূলক লেনদেন বিষয়ক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, কমিশনার, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন । আরো উপস্থিত ছিলেন জনাব সাইফুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ড. নাহিদ হাসান, যুগ্ম সচিব, আথিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয় , জনাব মো. ফিরোজ আহমেদ, যুগ্ম সচিব ,অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, জনাব রুহুল আমিন, উপসচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, জনাব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম পরিচালক, ডেব্ট মেনেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট, বাংলাদেশ ব্যাংক, জনাব হাবিবুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক, জনাব মো. আবুল কালাম, পরিচালক, বিএসইসি, জনাব মো. লুৎফুল কবির, অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর, বিএসইসি, জনাব নজরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর, বিএসইসি, জনাব আসিফ ইব্রাহিম, চেয়ারম্যান, সিএসই, মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, পরিচালক, সিএসই , জনাব মো. গোলাম ফারুক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), সিএসই এবং সিএসই, ডিএসই, সিডিবিএল, সিসিবিএল এবং বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
স্বাগত বক্তব্যে সিএসই এর চেয়ারম্যন জনাব আসিফ ইব্রাহীম বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশে উন্নীত হওয়ার স্বপ্ন দেখছি। এই স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাদের প্রয়োজন অত্যন্ত দক্ষ, বলিষ্ঠ ও শক্তিশালী পুঁজিবাজার। সরকারের দ্বারা এককভাবে Sustainable Development Goals (SDG) অর্জন করা সম্ভব নয়। SDG অর্জনে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে SDG তে অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশের ৯২৮.৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রয়োজন হবে। Money Market এই বাড়তি অর্থের যোগান দিতে পারবে না । এই অতিরিক্ত অর্থ জোগানের সবচেয়ে ভালো উৎস হলো Capital Market। বন্ড বাজার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অর্থায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। আমাদের বাংলাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্বমানের বন্ড মার্কেট বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশে একটি সক্রিয় Bond Market-এর বিকাশ আর্থিক অবকাঠামো গভীর করার ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী সুফল বয়ে আনবে। এটি দেশে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে সাহায্য করবে এবং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের তাদের সম্পদ বরাদ্দ প্রক্রিয়া আরও ভালভাবে পরিচালনা করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রণোদনা প্রদান করবে।
বিগত ১৪ অক্টোবর ২০২১ তারিখে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১৬ বছর পর সরকারি ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন পুনরায় শুরু হয়েছে। DSE- এর ট্রেডিং সিস্টেম ব্যবহার করে ট্রেজারি বন্ডের প্রথম ট্রেডিং নিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। CSE-তে Large Scale Piloting-র আওতায় বিভিন্ন মেয়াদি ৪টি সরকারি সিকিউরিটিজের লেনদেন আজ শুরু হয়েছে। এটি আমাদের পুঁজিবাজারের জন্য একটি অসাধারণ মাইলফলক। বিনিয়োগকারীরা এই নতুন স্থির আয়ের পণ্যটির ট্রেডিং শুরু হওয়ার জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করেছে। এটি সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের জন্য উন্মুক্ত হওয়া উচিত। এটি আমাদের বিনিয়োগকারীদের একটি নির্দিষ্ট আয়ের উপকরণের মাধ্যমে তাদের পোর্টফোলিও ঝুঁকিমুক্ত করার সুযোগ দেবে। ট্রেজারি বন্ডের জন্য একটি শক্তিশালী সেকেন্ডারি মার্কেট দীর্ঘমেয়াদে সরকারের ঋণের খরচ কমিয়ে দেবে। এ পর্যন্ত আমরা ব্যাংকিং অপারেশনের মাধ্যমে ট্রেজারি বন্ড লেনদেন করতে পেরেছি। এখন আমরা শেয়ারবাজারের মাধ্যমে লেনদেন করতে পারব। এটি বাংলাদেশে একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজার তৈরী করতে বাজারের আস্থা পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি বাজারের গভীরতা বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, কমিশনার, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বলেন, দেশের শেয়ারবাজারে পাইলটিংয়ের আওতায় বিভিন্ন মেয়াদি ৪টি সরকারি সিকিউরিটিজের (ট্রেজারি বন্ড) লেনদেন শুরু হয়েছে। এটি আমাদের শেয়ারবাজারের জন্য মাইলফলক ও দুর্দান্ত বিষয়। কারণ আমাদের প্রচুর সরকারি বন্ড রয়েছে। তবে তা কিছু মানুষের কাছে মজুত রয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যাতে লেনদেন করতে পারে সে লক্ষ্যে শেয়ারবাজারে সরকারি সিকিউরিটিজ চালু করা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ড. আহমেদ বলেন, শেয়ারবাজারকে আরও বৈচিত্র্যময়, পরিধি ও গভীরতা বাড়ানোর জন্য শেয়ার বাজারে সরকারি সিকিউরিটিজের লেনদেন চালু করা দরকার ছিল। সিকিউরিটিজ ও বন্ডের জন্য দেশে একটি দ্বিতীয় বাজারের চাহিদা অর্থনীতির সবসময়ই ছিল। আর এই যুগেই আমার আছি। সুতরাং বিষয়টিকে চূড়ান্ত ভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য শেয়ারবাজারে সরকারি সিকিউরিটিজের লেনদেন করা খুব দরকার। ড. শামসুদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, শেয়ারবাজারে সরকারি সিকিউরিটিজের লেনদেন পুরোপুরিভাবে চালু করার আগে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। সব স্টেকহোল্ডাররা যাতে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
অতিথির বক্তব্যে জনাব সাইফুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বলেন,আজ শেয়ারবাজারের জন্য মাইলফলক এবং বিশেষ ক্ষণ। এই শুভক্ষণে, এই উদ্যোগ সফল করার সাথে জড়িত সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, বিশেষ করে সবার সমন্বিত সহযোগীতার জন্য। মূল ট্রেডিং উইনডোতে ট্রেড শুরু করার জন্য আইন এর পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন, সংশোধন যা কিছু করার প্রয়োজন তার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে এবং দ্রুত কার্যকর করা হবে। এই ট্রেডিং শুরু হলে, মার্কেটের তারল্যতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা রাখি।
ড. নাহিদ হাসান, যুগ্ম সচিব, আথিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রনালয় বলেন, সরকারী সিকিউরিটিজ-এর লেনদেন পুজিঁবাজারের জন্য একটি শুভ সংবাদ । আমরা আশা করছি এই পাইলট প্রজেক্ট এর পরে খুব শিঘ্রই পুজিঁবাজারে সরকারী বন্ডগুলোর ট্রেড শুরু হবে । এর জন্য আইনী সহযোগীতা বা অন্য যে কোনো সহযোগীতা দিতে অর্থ মন্ত্রনালয় প্রস্তুত ।
জনাব রুহুল আমিন, উপসচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, বলেন, এই গৌরবময় মুহূর্তে সবাই স্বাক্ষী হয়ে রইলাম। জাতির জনকের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। ডিএসই এবং সিডিবিএল এর উদ্যোগে পূর্ব প্রোগ্রামটি সফল হয়েছিল । আজকের এই প্রোগ্রামটি মাইলফলক কেননা এখানে লার্জ স্কেল পাইলটিং-এর আওতায় একাধিক সরকারি সিকিউরিটিজ-এর পরীক্ষামূলক লেনদেন হচ্ছে । সরকারী সিকিউরিটিজ পুজিঁবাজারে আসার এই উদ্যোগ যথেষ্ট সময় উপযোগী। এই উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে আমরা সর্বাত্মক সহযোগীতার দ্বারকে উন্মুক্ত করে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ । সবাই দেশকে ভালোবাসবো এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
জনাব মো. আবুল কালাম, পরিচালক, বিএসইসি বলেন, আমরা এতদিন ইকুইটি ট্রেড করেছি এবং এখন রিস্ক ফ্রি সিকিউরিটিজ ট্রেড করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি। আমরা যে শক্তিশালী বন্ড মার্কেট করতে চাই তার জন্য সরকারি -সিকিউরিটিজ হলো একটি ভালো এবং উপযুক্ত প্রোডাক্ট।
জনাব মো. খন্দকার সিদ্দিকুর রহমান, জেনারেল ম্যানেজার, বাংলাদেশ ব্যাংক, বলেন, সরকারী সিকিউরিটিজ পুজিঁবাজারে প্রোডাক্ট হিসেবে যাচ্ছে এবং এটা সম্ভব হচ্ছে সরকার এবং সকল স্টেকহোল্ডারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় । আশা করি পুজিঁবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে এটি সহায়ক হবে। সবাই সরকারের সাথে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কাজ করলে পুজিঁবাজার আরোও সমৃদ্ধ হবে।
জনাব মাসুমা সুলতানা, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার , বাংলাদেশ ব্যাংক, বলেন, সরকারী সিকিউরিটিজ পুজিঁবাজারে নিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই সবাই একটি সমন্বিত পথ খুঁজছিলাম । আজ এই অনুষ্ঠান এই সমন্বিত উদ্যোগের ফলাফল। আজকের এই মাইলফলক এর মাধ্যমে ক্যাপিটাল মার্কেটে ইকুইটির পাশাপাশি সরকারি সিকিউরিটিজ প্রোডাক্ট থাকলে আমাদের বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও আরো শক্তিশালী হবে । আমরা আরো দৃঢ় প্রত্যয় নিচ্ছি পুজিঁবাজারের সাথে জড়িত সব স্ট্যাকহোল্ডাররা একসাথে কাজ করলে আরো শক্তিশালী অবস্থানে যাবে পুজিঁবাজার ।
ভোট অব থ্যাংকস প্রদান করেন জনাব জনাব মো. গোলাম ফারুক, ব্যবস্থাপনা পরচিালক (ভারপ্রাপ্ত), সিএসই এবং তিনি বলেন,
বাংলাদেশে বন্ড মার্কেট খুবই ছোট l বাংলাদেশের জিডিপি'তে এর অবদান মাত্র ০.০৬ ভাগ কোম্পানীগুলো মূলধন সংগ্রহে ব্যাংক ঋনের উপর বেশী নির্ভর করায় এই বাজার গভীরতা পায়নি ।আজ থেকে সেই যুগ শেষ হতে চলেছে lআজ বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেজারী বন্ড পুজিবাজারে ট্রেডিং হওয়ার মাধ্যমে নতুন দিকের উন্মোচন হলো l আমাদের দেশে বর্তমানে ৫ ধরণের ট্রেজারী বন্ড আছে যথা ২,৫, ১০, ১৫, এবং ২০ বছর মেয়াদী lএ সমস্ত বন্ডগুলো যদিক্রমান্বয়ে পুজি বাজারে ট্রেডিং হওয়া আরম্ভ হয়, তখন বন্ড মার্কেটের আকার ও বৃদ্ধি পাবে, সাথে সাথে পুঁজিবাজারে পণ্যের বৈচিত্রতাও আসবে । আর সেক্ষেত্রে পুজিঁবাজার জিডিপি বৃদ্ধির ধারা ৮% ধরে রাখার পাশাপাশি এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অজনে সহযোগী খাত হিসাবে উন্মোচিত হবে বলে আশা করছি ।
আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে অর্থনীতির বিকাশ, বেসরকারি খাতের উন্নয়ন, পুঁজিবাজারের অর্থাভাব দূর এবং ব্যাংক খাতের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে শক্তিশালী বন্ড মার্কেটের বিকল্প নেই। সেই উন্নয়নের ধারা বর্তমান কমিশন নেতৃত্বেই আমরা সফল হতে চলেছি ।
প্রসঙ্গত, ‘এ’ ক্যাটাগরিতে সিএসই’তে ৪টি সরকারি ট্রেজারি বন্ড পরীক্ষমূলকভা্বে লেনদেন হয়েছে। ট্রেজারি বন্ডগুলোর নাম হলো- “02 YEARS BGTB 08072022”, “10 YEARS BGTB 20012026”, “10 YEARS BGTB 20072026” ও “10 YEARS BGTB 15022022”। এসব লেনদেনের সাথে যুক্ত ব্রোকার হাউজগুলো হচ্ছে-সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেড, মোনা ফাইনেন্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, স্কয়ার সিকিউরিটিজ লি., এমটিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড । উল্লেখ্য, সিকিউরিটিজ ক্রয়ের সাথে যুক্ত ছিল সন্ধানী অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী লিমিটেড, সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড, এমটিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং একজন বিনিয়োগকারী । সিকিউরিটিজ বিক্রয়ের সাথে যুক্ত ছিল এশিয়ান টাইগার অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী লিমিটেড, সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানী লিমিটেড, এমটিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড ।
উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি :
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেড প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব খন্দকার সাফ্ফাত রেজা বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। এর মধ্য দিয়ে বাজারে বৈচিত্র বাড়বে।
এমটিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ বলেন, এই লেনদেন পুজিঁবাজারের জন্য যুগোপযোগী এবং আমরা এই ঐতিহাসিক ক্ষণে উপস্খিত থাকতে পেরে আনন্দিত।
ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব নাফিজ আল তারিক বলেন, ট্রেজারি বন্ড চালুর বিষয়টি দেশের পুঁজিবাজারের জন্য খুবই ইতিবাচক একটি ঘটনা। তবে এর লেনদেনকে উৎসাহিত করতে ব্রোকারেজ কমিশনের একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা দরকার।
সিটি ব্রোকারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব আফফান ইউসুফ বলেন, ট্রেজারি বন্ডের লেনদেনের ফলে বাজারের প্রতি বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়বে। বাজারে নতুন তারল্য আসবে। এটি বাজারকে সমৃদ্ধ করবে।
বিস্তারিত জানতে
তানিয়া
সিএসই-সি এন্ড পি আর
ফোন : ০১৭৬০৭৪৫৭৩৬
©2024 Chittagong Stock Exchange PLC. All rights reserved.